১. সংশোধনের পর অপরাধীকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা।
২. কিশোর অপরাধীকে কারাগারের অপ্রীতিকর পরিবেশ থেকে দুরে রাখা।
৩. অপরাধীকে আত্বশুদ্ধির সুযোগ দানে সাহায্য করা।
৪. অপরাধীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পূনর্বাসন করা।
৫. সমাজে অপরাধের সংখ্যা উত্তরোত্তর কমিয়ে আনা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস